Thursday 09 Jan 2025
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

শেখ হাসিনার সময়োপযোগী পররাষ্ট্রনীতি

অনন্য প্রতীক রাউত
১৩ জুন ২০২৪ ১৩:২২ | আপডেট: ১৩ জুন ২০২৪ ১৩:২৯

জননেত্রী শেখ হাসিনা বাঙালির আশা ভরসার একমাত্র বাতিঘর হিসেবে সমাদৃত বাঙালির কাছে। বিশ্বের বুকে পরিচিত হওয়া ‘তলাবিহীন ঝুড়িকে’ যিনি পরিণত করেছেন ভাবনার উল্টো পিঠে। দূরদর্শী নেতৃত্ব ও সময়োপযোগী পররাষ্ট্রনীতির সমন্বয়ে যিনি আজ বাঙালির নয় বরং বিশ্ববাসীর কাছে মানবতাবাদী একজন নেতা হিসেবে জানান দিচ্ছেন জাতির জনকের তেজস্বী রক্ত স্রোত এখনো হারিয়ে যায় নি। সুনিয়ন্ত্রিত ও সময়োপযোগী ডিপ্লোমেটিক পলিসি প্রয়োগের মধ্য দিয়ে যিনি বাংলাদেশ কে নিয়ে গিয়েছেন মর্যাদাকর এক অবস্থানে৷ যা একদিনে সম্ভব হয় নি। চলার পথে প্রতিবন্ধকতা ছিল না বিষয়টা এমন নয়। বরং, সকল বাঁধা জয় করে যিনি জনগণের ভালোবাসায় রাজনৈতিক ভাবে অজেয়।

বিজ্ঞাপন

বাংলাদেশের সঙ্গে বিশ্বের পরাক্রমশীল রাষ্ট্র এবং প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সম্পর্ক কেমন তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই৷ দূর্ভাগ্যজনক হলেও স্বাধীনতার পর দীর্ঘদিন অব্দি এদেশের নির্দিষ্ট কোন পররাষ্ট্রনীতি ছিল না৷ সঠিক ডিপ্লোমেটিক পলিসি গ্রহণের বদলে ব্যক্তিগত স্বার্থকে সব সময়ই দেয়া হয়েছে প্রাধান্য। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পররাষ্ট্রনীতি ছিল- ‘Friendship to all, Malice to none’ (সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়)। সেই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতা সবসময়ই সম্পর্ক বৃদ্ধির উপর গুরুত্বারোপ করেছেন। বাণিজ্যিক কারণে পরাশক্তি চীনের সাথে সম্পর্ক স্থাপন এমনকি পাকিস্তানকে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিতে বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার পরিচয় দেন নি৷ মুজিব হত্যার পরবর্তীতে ইতিহাসটা ছিল পুরোপুরি ভিন্নতর। দেশ চলেছে বন্দুকের নলে, বুটের জাঁতাকলে। স্বভাবতই সঠিক পররাষ্ট্রনীতি গড়ে উঠে নি৷ হয়তো শাসকগোষ্ঠীর ব্যক্তিগত কোন প্রয়োজন দেখা দেয় নি।

বিজ্ঞাপন

নানা বাঁধা তথা অগ্নি যুদ্ধ পেরিয়ে অবশেষে যখন জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আরোহন করেন তখনই বিপর্যয় কাটিয়ে দেশরত্ন সঠিক ডিপ্লোমেটিক পলিসি গ্রহণের পর্যাপ্ত উদ্যোগ হাতে নেন।

শেখ হাসিনা দক্ষিণ এশিয়ার সেই মহান নেত্রী, যিনি প্রমাণ করতে পেরেছেন, বৈশ্বিক পর্যায়ে ভূ-রাজনীতির বাস্তবতায় বাংলাদেশ কারোর শিকার হয়ে নয়, চাহিদা তৈরি করে বলতে পারছে, দেখা যাক!

অতি উচ্চমানের রাষ্ট্রনায়ক হয়ে শেখ হাসিনা পরাক্রমদের আবেদন ও মিত্রবন্ধনের প্রস্তাবগুলোকে ‘দেখা যাক’ বলার মধ্য দিয়েই ধীরে ধীরে পররাষ্ট্রনীতি দাঁড় করাতে সচেষ্ট হয়েছেন বলে অনুমিত হয়। সময় নিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। এখন দক্ষিণ এশিয়াসহ পশ্চিমা বিশ্বও পরখ করতে পারবে। তারা অবলোকন করবে এবং দেখবে কীভাবে বাংলাদেশ তাঁর দেশের স্বার্থসংরক্ষণ বিষয়ে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ-দুটি দেশের সম্পর্ক খুঁজতে গেলে ঐতিহাসিকতার প্রশ্নে মধুময় উল্লেখ করলে প্রহসন করা হবে। যুক্তরাষ্ট্র অতি উৎসুক হয়ে বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক কিছু করতে চাইলেও এমন উদ্যোগকে সুস্বাগত বলার অভিপ্রায়ে থাকবে না। অনেকে বাঁকা চোখে দেখবে। কিন্তু দেশের একটি ছোট্ট বলয় আছে, যাদের পেশাজীবন সমৃদ্ধ হয়েছে এনজিও ব্যবসার মাধ্যমে, তারা যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক হস্তক্ষেপপ্রত্যাশী হয়ে কর্তৃত্ববাদী সরকার কায়েম করতে অতি উৎসাহী। এমনকি নানাভাবে স্যাংশন দিয়ে হুমকি ধামকি দেয়া হলেও শেষ পর্যন্ত জননেত্রীর দৃঢ়তায় সে আশায় গুঁড়েবালি হয়েছে। শেখ হাসিনা ভয় পাননি বরং সার্বভৌমত্বের উপর অনৈতিক হস্তক্ষেপকে সক্ষমতার সহিত মোকাবিলা করেছেন এবং বিন্দুমাত্র প্রশয় ব্যাতীত৷ প্রয়োজনে জীবন, ক্ষমতা দুটোই দিতে দ্বিধা করতেন না শেখ হাসিনা। জনগণের ভালোবাসায় যে বেঁচে থাকে তিনি তো অজেয় হবেই। জনগণের কাছে তাই অপশক্তির বরাবরের মতো এবারো পরাজিত হয়েছে।

শেখ হাসিনা অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে একযুগ ধরে এসব সুশীলের মতলব রুখে দিয়ে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতায় দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। ফলস্বরূপ তাঁর নেতৃত্ব নিয়ে সাম্রাজ্যবাদের টেবিলেও আলোচনা হয়। তারা তখন মন খারাপ করে বলে, আমরা আফগানিস্তান, ভিয়েতনামে গণতন্ত্র উদ্ধারের নামে লাখ লাখ মানুষ হত্যা করেছি, কিন্তু বাংলাদেশে পারা গেল না!

এ পারাটা গেল না কেন? একজন শেখ হাসিনাই তাদের প্রধান বাধা। সংগত কারণে যুক্তরাষ্ট্র যতই বাংলাদেশে গণতন্ত্র নেই, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড হচ্ছে-এসব বলে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিতে মনোযোগী হোক না কেন এবং তাদের কিছু এজেন্ট যদি ঠোঁটের কোণে বাঁকা হাসি হেসে রাজনীতি করতেও চায়, শেখ হাসিনার সরকার তা এখন অবলীলায় মোকাবিলা করতে জানে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে শেখ হাসিনা তার যোগ্যতা, সততা, আত্মত্যাগ, দূরদর্শিতা ও দেশপ্রেমের উজ্জ্বল স্বাক্ষর রেখে চলেছেন। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং চলমান করোনাভাইরাস মহামারীর কঠিন বাস্তবতার মধ্যেও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে গত কয়েক বছরে অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার স্থিতিশীল ধারাক্রম বিশ্বে বিস্ময় সৃষ্টি করেছে। মিয়ানমারের রোহিঙ্গা সমস্যায় বাংলাদেশ তথা শেখ হাসিনা দেখিয়েছে মানবিকতার আরেক অনন্য দৃষ্টান্ত। ফলশ্রুতিতে শেখ হাসিনাকে মাদার অব হিউম্যানিটি উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছে।

সরকার আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিকভাবে প্রভাবশালী দেশগুলোর সঙ্গে সদ্ভাব রেখে ভারসাম্যের কূটনীতি প্রতিষ্ঠা করেছে এবং এর সুফলও পাচ্ছে। বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক প্রেক্ষাপটে চীন-ভারত, যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া, চীন-জাপান এবং চীন-যুক্তরাষ্ট্রের দ্বন্দ্ব আর লুকোছাপার বিষয় নয়। বাংলাদেশ এই পাঁচ প্রভাবশালী দেশের সঙ্গে সংহত অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক এবং ক্ষেত্রবিশেষে কৌশলগত সামরিক সহযোগিতার সম্পর্কও গড়ে তুলতে পেরেছে।

এক সময় বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে উপহাস করা হতো, যেরকমটি বলেছিলেন হেনরি কিসিঞ্জার। জুস্ট ফালেন বলেছেন, ‘বাংলাদেশ ইজ আ টেস্ট কেইস অব ডেভেলপমেন্ট।’ সে জায়গা থেকে বিশ্বব্যাংকের মতে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক উন্নয়নের আদর্শ। স্বল্পোন্নত থেকে বেরিয়ে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে। প্রাইস ওয়াটার হাউস কুপার্সের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশ ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বের ২৯তম এবং ২০৫০ সাল নাগাদ ২৩তম উন্নত দেশে পরিণত হবে। দেশে ব্যাপক বেকার সমস্যা, খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশবিরোধী রাজাকার-আল বদরের আমলে হাহাকার ছিল। এখন মানুষের জীবনে সব ধরনের স্বস্তি ফিরে এসেছে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে, মূল্যস্ফীতি হ্রাস পেয়েছে। সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছে। বাংলাদেশ এখন খাদ্য নিরাপত্তা, শান্তি চুক্তি, সমুদ্র বিজয়, নারীর ক্ষমতায়ন, অর্থনৈতিক উন্নতিতে বিশ্বে অনুকরণীয়।

প্রতিবেশী ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, মালদ্বীপ ও আফগানিস্তানের চেয়ে দ্রুতগতিতে বড় হচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যিক ও কৌশলগত সম্পর্কোন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে। চীন, ভারত, জাপানসহ বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে ফরেন ডিরেক্ট ইনভেস্টমেন্টে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ একটি স্ট্র্যাটেজিক প্লেয়ার হিসেবে ভূমিকা পালন করছে। এটি আঞ্চলিক সংস্থাসমূহ যেমন- বিমস্টেক, বিসিআইএম, বিআরআই, বিবিআইএন-এর ক্ষেত্রে সত্য, তেমনিভাবে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

চীন-ভারত-যুক্তরাষ্ট্রসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশসমূহের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কোন্নয়নে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বাংলাদেশ বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক ও আঞ্চলিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। সাফটা, বিমস্টেক, আপটা, ডি-৮, পিটিএ, এফটিএ উল্লেখযোগ্য। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিগত ১২ বছরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ, ন্যামসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনের গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় করণীয় বিষয়ে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি সমুন্নত করেছেন।

পদ্মা সেতু তৈরিতে বিশ্বব্যাংকের পক্ষপাতদুষ্ট নীতির প্রতি নতি স্বীকার না করে বাংলাদেশ বিশ্ব রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে স্বতন্ত্র স্ট্র্যাটেজিক প্লেয়ার হিসেবে সক্ষমতার বর্হি:প্রকাশ করেছে। নির্মাণ জটিলতা থেকে শুরু করে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র এবং বৈদেশিক চাপ, সব প্রতিবন্ধকতাকে সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবেলা করে স্বপ্নের পদ্মা সেতুকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন। এ সেতু কেবল দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নয়, পুরো বাংলাদেশের অর্থনীতিই বদলে দিচ্ছে।মানুষের যাত্রা যেমন হচ্ছে স্বস্তির, সহজের তেমনী বদলে গেছে দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষের জীবনমান৷

মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের জন্য একটি আদর্শ হিসেবে উপনীত হয়েছে। অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মহল থেকে এটিকে ব্যাহত করার প্রয়াস ছিল। পাশাপাশি ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস ট্রাইব্যুনাল এ্যাক্ট আন্তর্জাতিক আইনের পরিমার্জন ও পরিবর্ধনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।

শেখ হাসিনার ‘না’ বলা থেকে একটা ফোরশ্যাডোইং আগাম সংকেত পাওয়া যায় তার রাজনৈতিক দর্শনের। দেশের প্রয়োজন বা স্বার্থে সরাসরি না বলার মত দৃঢ়তা একমাত্র শেখ হাসিনার ই রয়েছে। আদর্শ ও দেশের স্বার্থে যেকোন পরিস্থিতি মোকাবেলা ও বুদ্ধিদীপ্ত কর্মে কোন শেখ হাসিনার বিকল্প এখনো তৈরী হয় নি৷ তাঁর হাতেই নিরাপদ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন লালিত বাংলাদেশ।

পৌরাণিক ফিনিক্সের মতোই আগমন, বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া বাংলাদেশ যখন দুর্বিষহ অবস্থায় তখনই জননেত্রী শেখ হাসিনা আপামর জনতার বন্ধু হয়ে এগিয়ে এলেন৷ মৃত্যুঝুঁকি এমনকি হত্যাচেষ্টাকে (২৯ বার) বারংবার সৃষ্টিকর্তার অকৃপণ দোয়ায় রুখে দেয়া সম্ভব হয়েছিল। সবকিছুর মূল চালিকাশক্তি এক্ষেত্রে অবশ্যই বিশ্বস্থ কিছু হাত তথা শত সহস্র মানুষের ভালোবাসা। জনগণের এই ভালোবাসাতেই শেখ হাসিনা হয়ে উঠেন দেশরত্ন শেখ হাসিনা, জনগণের জননেত্রী। জননেত্রী হয়ে মানুষের দু:খ কষ্টের অবসান ঘটিয়ে আজ তিনি বদলে যাওয়া বাংলাদেশের নতুন ঠিকানা। “তোমার হাতে থাকলে দেশ, পথ হারাবে না বাংলাদেশ” এ যেন ষোল কোটি মানুষের অগাধ বিশ্বাস। এই বিশ্বাসের জোড়েই তিনি আজ বিশ্বনেত্রী, মানবিকতায় অপূর্ব। পৃথিবী জুড়েই পরিচিতি তাঁর আয়রন লেডি অব সাউথ এশিয়া কিংবা মাদার অব হিউম্যানটির মতো নানান বিশেষায়িত বিশেষণে। বিশ্বনেত্রী হবার পথে ১/১১ এর কারাবাস তথা তখনকার সময়ের ঘটনা প্রবাহ হঠাৎ থমকে দিয়েছিল শেখ হাসিনাকে। তবে সে যাত্রা সত্যিকারের কর্মীদের রাজপথের আন্দোলনে আলোর মুখ দেখেনি বরং আলোকিত হয়েছে এদেশের জনগণ। দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা বরাবরের মতোই কাম্য জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি। এগিয়ে যাক বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ।

লেখক: শিক্ষার্থী, আইন বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

সারাবাংলা/এসবিডিই

অনন্য প্রতীক রাউত মুক্তমত শেখ হাসিনার সময়োপযোগী পররাষ্ট্রনীতি

বিজ্ঞাপন

লস অ্যাঞ্জেলসে দাবানল, নিহত ৫
৯ জানুয়ারি ২০২৫ ১০:৪৩

আরো

সম্পর্কিত খবর