Monday 06 Jan 2025
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

চট্টগ্রাম বন্দর আংশিক চালু, জাহাজ ভেড়েনি এখনো

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
২৭ মে ২০২৪ ১৮:৫০ | আপডেট: ২৮ মে ২০২৪ ০১:২২

চট্টগ্রাম ব্যুরো: ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাব কেটে যাবার পর চট্টগ্রাম বন্দর আংশিক সচল হয়েছে। জেটি ও ইয়ার্ডে কনটেইনার ও পণ্য পরিবহন সীমিত আকারে শুরু হলেও এখনো জাহাজ ভিড়তে পারছে না। তবে সাগর এখনও উত্তাল থাকায় বহির্নোঙ্গরে মাদার ভ্যাসেলে পণ্য উঠানামাও শুরু করা যাচ্ছে না।

সোমবার (২৭) বেলা ১২টা থেকে জেটি ও ইয়ার্ডের কার্যক্রম আংশিকভাবে শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক।

বিজ্ঞাপন

ঘূর্ণিঝড় রেমাল দুর্বল হয়ে যাবার পর সকাল ১১টার দিকে আবহাওয়া অধিদফতর নয় নম্বর মহাবিপৎসংকেত নামিয়ে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্কতা সংকেত জারি করে।

এরপর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ তাদের নিজস্ব সংকেত ‘অ্যালার্ট-ফোর’ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম শুরুর অনুমতি দেয়। তবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত বন্দরের জেটিতে কোনো জাহাজ নোঙ্গর করেনি।

চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক সারাবাংলাকে বলেন, ‘সাগর খুবই উত্তাল। আমাদের পাইলটরা গিয়েও বহির্নোঙ্গর থেকে জাহাজ আনতে পারেননি। পরবর্তী জোয়ারে জাহাজ আনার আবার চেষ্টা করা হবে। দুপুরে ইয়ার্ডে অপারেশন আংশিকভাবে শুরু হয়েছে। কনটেইনার ও পণ্য পরিবহন চলছে।’

আবহাওয়া অধিদফতর ছয় নম্বর বিপদসংকেত জারির পর শনিবার (২৫ মে) রাতে নিজস্ব ‘অ্যালার্ট-থ্রি’ অর্থাৎ বিপদ সংকেত জারি করেছিল চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। এরপর নয় নম্বর মহাবিপৎসংকেত জারির পর বন্দর তাদের নিজস্ব ‘অ্যালার্ট-ফোর’ জারি করে।

শনিবার রাত ১০টার দিকে চট্টগ্রাম বন্দরের জারি করা বিশেষ নির্দেশনায় জেটিতে থাকা সব জাহাজকে জোয়ার শুরুর সঙ্গে সঙ্গে জেটি ত্যাগের কথা বলা হয়েছিল। বহির্নোঙ্গরে থাকা সব জাহাজকে রাত থেকেই গভীর সমুদ্রের উদ্দেশে রওনা দিতে বলা হয়। বন্দরের জেটি ও ইয়ার্ডে কনটেইনার পরিবহন ছাড়া বাকি সব ধরনের কার্যক্রম শনিবার রাতেই বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।

বিজ্ঞাপন

রোববার (২৬ মে) সকালে চট্টগ্রাম বন্দরের জেটি থেকে ১৬টি জাহাজ কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণে উজানে এবং বহির্নোঙ্গর থেকে ৪৯টি জাহাজ গভীর সাগরে চলে যায়।

সারাবাংলা/আইসি/এনইউ

চট্টগ্রাম টপ নিউজ বন্দর

বিজ্ঞাপন

চলে গেলেন প্রবীর মিত্র
৫ জানুয়ারি ২০২৫ ২৩:৪২

আরো

সম্পর্কিত খবর