Sunday 05 Jan 2025
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

ঢাবি-ঢামেক-বুয়েট সন্ধিস্থলে থমকে গেছে শোকের মিছিল

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৯:৪০ | আপডেট: ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৯:৪৩

ঢাকা: এটি শোকের মিছিল, গৌরবেরও! অন্য কোনো মিছিলের সঙ্গে নেই এর মিল, সাজুয্য, সাদৃশ্য। সে জন্যই বোধহয় প্রভাত বেলায় মিছিলে এসে সকাল ৯টার মধ্যেও বেদীতে পৌঁছাতে না পারলেও কারও মুখে রা নেই।

বরং ধৈর্যের চরম পরাকাষ্ঠা দেখিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করছেন হাজারও মানুষ । না, হাজার নয়, লাখো মানুষ!

আরও পড়ুন- প্রভাতফেরির সঙ্গী সবাই, গন্তব্য শহিদ মিনার

সেই যে পলাশী মোড়, যেখানে ভাষা সৈনিক বরকত মিউজিয়াম, সেখান থেকেই তো শুরু। দীর্ঘ এ সড়কের পুরোটা এখন কানায় কানায় পূর্ণ। দীর্ঘ এ শোকের মিছিল যেন থমকে গেছে শহিদ মিনারের অদূরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ধিস্থলে!

হাজার হাজার মানুষের চাপে নিঃশ্বাস বন্ধ হওয়ার উপক্রম। তবুও ফেরার সুযোগ নেই অথবা ইচ্ছাও নেই! স্মৃতির মিনারে ফুলেল শ্রদ্ধা না জানিয়ে ঘরে ফিরবে না কেউ।

তবে এ জনজট সংকট কেবল লোকাধিক্যের কারণে নয়। শৃঙ্খলা না মানার জন্যও বটে। কোনো কোনো ব্যক্তি-গোষ্ঠী এবং সংগঠন মূল লাইনে না এসে আগে যাওয়ার মানসে পথ ছেড়ে উঠে পড়েছেন ফুটপাথে। জটলা পাকার অন্যতম কারণও এটি।

জগন্নথ হলের দেয়ালঘেঁষা ফুটপাতে কথা হয় নগর মহিলা লীগের এক নেত্রীর সঙ্গে। তিনিসহ তার পুরো টিম পথ ছেড়ে উঠে পড়েছেন ফুটপাতে।

আরও পড়ুন- কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধি

এ ধরনের কাজ অনেকেই করছেন। তবে ঢাবি হল ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে এ প্রবণতা বেশি দেখা গেছে। তারা নিজেরাও সময়মতো পৌঁছাতে পারছেন না শহিদ মিনারের বেদীতে, অন্যদেরও পৌঁছাতে দিচ্ছেন না।

অবশ্য ফুটপাত মুক্ত রাখতে চেষ্টার কমতি নেই পুলিশ ও ঢাবি কর্তৃপক্ষের। তারা আপ্রাণ চেষ্টা করছেন লাইনচ্যুত মানুষকে লাইনে রাখতে।

বিজ্ঞাপন

সারাবাংলা/এজেড/টিআর

অমর একুশে একুশে ফেব্রুয়ারি টপ নিউজ প্রভাতফেরি

বিজ্ঞাপন

চলে গেলেন প্রবীর মিত্র
৫ জানুয়ারি ২০২৫ ২৩:৪২

আরো

সম্পর্কিত খবর