Monday 06 Jan 2025
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

সোনার বাংলা গড়ার দীপ্ত শপথ

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
১৬ ডিসেম্বর ২০২১ ২০:৪৭ | আপডেট: ১৭ ডিসেম্বর ২০২১ ০০:১৬

ঢাকা: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে একযোগে শপথ পাঠ অনুষ্ঠিত হয়েছে।স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ মুজিববর্ষের মহান বিজয় দিবসে দাঁড়িয়ে জাতিকে শপথ পাঠ করান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শপথে তার সঙ্গে দেশের কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগের পাশাপাশি জাতির পিতার স্বপ্নের অসাম্প্রদায়িক চেতনার সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় জানিয়েছে বাঙালি জাতি।

বিজ্ঞাপন

বৃহস্পতিবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে মহান বিজয় দিবসের ৫০ বছর পূর্তিতে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উদযাপনের আয়োজনে উপস্থিত হয়ে এই শপথবাক্য পাঠ করার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শপথবাক্য পাঠ করানোর সময় এসময় তার পাশে ছিলেন বঙ্গবন্ধুর আরেক কন্যা শেখ রেহানা।

শপথে শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তি সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা। আজ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং মুজিববর্ষের বিজয় দিবসে দৃপ্ত কণ্ঠে শপথ করছি যে, শহিদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না। দেশকে ভালোবাসব। দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত-সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব। মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের সহায় হোন।’

সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীসহ মন্ত্রিসভার সদস্য, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিসহ সামাজিক-সাংস্কৃতিক বিভিন্ন সংগঠনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। তাদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন হাজারও জনতা। একই সময়ে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসহ আট বিভাগীয় শহরে প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে শপথ নেন লাখো বাংলাদেশি।

শপথবাক্য পাঠ করানোর আগে দক্ষিণ প্লাজায় উপস্থিত হয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বক্তব্যের শুরুতেই বিজয় দিবসের এই ক্ষণে তিনি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। মুক্তিযুদ্ধে শহিদ ৩০ লাখ মানুষ এবং নির্যাতনের শিকার ২ লাখ মা-বোনের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। একইসঙ্গে সশ্রদ্ধ সালাম জানান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের।

বিজ্ঞাপন

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিজয় দীর্ঘ ২৪ বছরের স্বাধীনতা সংগ্রামের ফসল। বাংলাদেশের মানুষের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অধিকার আদায়ের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমগ্র পাকিস্তানে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। বাঙালি জাতি পাকিস্তানের শাসনভার গ্রহণ করবে— এটা পাকিস্তানের সামরিক শাসক ইয়াহিয়া খান মেনে নিতে পারেনি। তাই বাঙালিদের ওপর শুরু করে নিপীড়ন-নির্যাতন।’

জাতির পিতার ৭ মার্চের সেই ঐতিহাসিক ভাষণের পথ ধরে স্বাধীনতার সশস্ত্র সংগ্রামের ইতিহাস বক্তব্যে তুলে ধরেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের মানুষকে ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে প্রস্তুত থাকতে বলেন। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে জেলা, মহকুমা, থানা, গ্রামে সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তুলতে নির্দেশ দেন। অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী রাজারবাগ পুলিশ লাইন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য স্থানে আক্রমণ করে গণহত্যা শুরু করলে বঙ্গবন্ধু সে রাতেই স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। সেই ঘোষণা ঢাকার পিলখানায় তৎকালীন ইপিআর সদর দফতর থেকে ওয়্যারলেসের মাধ্যমে গোটা দেশে পৌঁছে দেওয়া হয়।’

বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার এই ঘোষণা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়লে গোটা জাতি এক হয়ে সশস্ত্র সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের পাশে দাঁড়ায় প্রতিবেশী ভারত, রাশিয়াসহ অন্যান্য বন্ধুপ্রতিম দেশ ও সেসব দেশের জনগণ। মিত্র বাহিনীর সহযোগিতায় হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীকে আমরা পরাজিত করি। লাখো শহিদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয় আমাদের বিজয়।’

দেশবাসীকে শপথপাঠের আহ্বান জানিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, ‘প্রিয় দেশবাসী, আসুন আমরা বাংলাদেশের বিজয়ের এই সুবর্ণজয়ন্তী এবং মুজিববর্ষে শপথ গ্রহণ করি যে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলব, বিশ্বসভায় উন্নত সমৃদ্ধ বিজয়ী জাতি হিসেবে আমরা মাথা উঁচু করে চলব। এ লক্ষ্য অর্জনে আমরা এখন শপথ গ্রহণ করব।’ এসময় তিনি শপথবাক্যে সবাইকে তার সঙ্গে কণ্ঠ মেলানোর অনুরোধ জানান।

রাজধানীর ঢাকার পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন স্থানে একযোগে দেশ গড়ার শপথ উচ্চারণ করেছেন দেশপ্রেমিক নাগরিকরা।

চট্টগ্রাম: বাঙালি জাতির জন্য একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ৫০ বছরের মাইলফলকে এসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে সোনার বাংলা গড়ার শপথ নিয়েছেন চট্টগ্রামের হাজারও মানুষ। যে চট্টগ্রাম থেকে শুরু হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধ, বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে শপথ অনুষ্ঠান ঘিরে সেই চট্টগ্রামে ভিন্নরকম উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়।

চট্টগ্রামে শপথ অনুষ্ঠানের মূল ভেন্যু নগরীর এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেলে অন্তত ২০ হাজার মানুষের জমায়েত হয়। শিশু-কিশোর, তরুণ শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার লোকজন ছিলেন এই জমায়েতে। বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে এসে শপথ নেওয়ার এই আয়োজনকে ঘিরে তাদের মধ্যে ছিল অন্যরকম উচ্ছ্বাস।

নগরীর এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে জেলা প্রশাসন। এতে প্রশাসনের সব স্তরের কর্মকর্তা, নগরীর বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, রাজনীতিবিদ, পেশাজীবী, বীর ‍মুক্তিযোদ্ধাসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা ছিলেন। বিকেল ৩টা থেকে সুশৃঙ্খলভাবে কয়েকটি গেট দিয়ে আমন্ত্রিতদের ঢোকানো হয়। আলাদা-আলাদাভাবে নির্দিষ্ট সারিতে ভাগ করে বসানো হয়। ডিসপ্লেতে ঢাকা থেকে সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর শপথ অনুষ্ঠান প্রচার হয়। গ্যালারিতেও ছিল ভিড়। সবাই দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রীর কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে শপথ নেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসাম্প্রদায়িক চেতনার ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার। সবার হাতে হাতে ছিল লাল-সবুজের পতাকা।

শপথ অনুষ্ঠান শেষে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার কামরুল হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীর ক্ষণে দাঁড়িয়ে আমরা শপথ নিলাম, জাতির পিতার ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত অসাম্প্রদায়িক স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় আমরা যে যেখানে যেভাবে আছি সেভাবেই কাজ করে যাব। জাতির পিতার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের সামনে ভিশন দিয়েছেন। টুয়েন্টি টুয়েন্টি ওয়ান, টুয়েন্টি ফোরটি ওয়ান— এসব ভিশন বাস্তবায়ন করে দেশকে উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে নিয়ে যেতে যা কিছু দরকার, আমরা সবই করব।’

সিলেট: সিলেটেও শপথ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন কয়েক হাজার মানুষ। সিলেট স্টেডিয়ামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে এ শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

জেলা প্রশাসন আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সিলেটের প্রশাসন, বিভিন্ন বাহিনীর কর্মকর্তা, সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ সহ সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন। এ ছাড়া সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারেও শপথ অনুষ্টানের আয়োজন করা হয়। ওখানেও হাজার মানুষ শপথ নেন।

নড়াইল: নড়াইলে সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের শপথ অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ স্টেডিয়ামে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি যুক্ত থেকে এ শপথবাক্য পাঠ করান।

এ সময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন বিশ্বাস, পুলিশ সুপার প্রবীর কুমার রায়, সিভিল সার্জন ডা. নাছিমা আক্তার, সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আসাদ-উজ-জামান মুন্সী, পৌর মেয়র আঞ্জুমান আরা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. ফকরুল হাসান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দেবাশিষ চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শাশ্বতী শীল, পৌর সচিব ওহাবুল আলম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া ইসলাম।

জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোস, সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন খান নিলু, যুগ্ম-সম্পাদক বাবুল কুমার সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক দেবাশিষ কুন্ডু মিটুল, সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি সরদার আলমগীর হোসেন আলম, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট অচিন চক্রবর্তী, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মলয় কুমার কুণ্ডু, সাধারণ সম্পাদক রেজাউল বিশ্বাসসহ জেলা, উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

খাগড়াছড়ি: শপথ বাক্য পাঠ খাগড়াছড়িতেও অনুষ্ঠিত হয়েছে। সারা দেশের ন্যায় খাগড়াছড়ি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ শপথ অনুষ্ঠানে শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু, জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাসসহ সর্বস্তরের মানুষ শপথ পাঠ অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

রাজশাহী: বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অবিচল থাকার শপথ করিয়েছেন। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে করানো এ শপথে অংশ নেন রাজশাহীর প্রায় ২০ হাজার মানুষ।

শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের জন্য স্টেডিয়ামে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. হুমায়ুন কবীর, পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আব্দুল বাতেন, রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক, জেলা প্রশাসক আব্দুল জলিল, জেলার পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেনসহ সরকারি সব দপ্তরের কর্মকর্তারা।

অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা, সব সরকারি দফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সাধারণ মানুষ অংশ নেন। প্রায় ২০ হাজার মানুষ শপথ নেন বলে জেলা প্রশাসন জানিয়েছে।

জয়পুরহাট: বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অবিচল থাকার শপথ করিয়েছেন। বৃহস্পতিবার বিকালে জয়পুরহাট সার্কিট হাউজ ময়দানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ শপথে অংশ নেন জয়পুরহাটের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ।

শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের জন্য সার্কিট হাউজ ময়দানে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক শরীফুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভুঞা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান রকেট, জয়পুরহাট পৌরসভার মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরাফাত হোসেন,জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সোলায়মান আলী,গোলাম হক্কানি,সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহুরুল ইসলামসহ সরকারি সব দফতরের কর্মকর্তারা।

সারাবাংলা/একে

জাতির পিতা টপ নিউজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শপথবাক্য শেখ মুজিব শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী

বিজ্ঞাপন

চলে গেলেন প্রবীর মিত্র
৫ জানুয়ারি ২০২৫ ২৩:৪২

আরো

সম্পর্কিত খবর