ভারতে ২১ দিন আতশবাজি নিষিদ্ধ
৯ নভেম্বর ২০২০ ১৪:২৪ | আপডেট: ৯ নভেম্বর ২০২০ ১৫:২৯
ভারতের রাজধানী দিল্লিসহ চার রাজ্যের ২৪ জেলায় সোমবার (৯ নভেম্বর) মধ্যরাত থেকে নভেম্বরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত সকল ধরনের আতশবাজি ব্যবহার এবং ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে দেশটির দ্য ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনাল (এনজিটি)। খবর এএনআই।
এনজিটি এক নির্দেশনায় জানিয়েছে, এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) ভারতের যে অঞ্চলগুলো নিচের দিকে আছে, সে সব অঞ্চলের জন্যও এই নির্দেশনা প্রযোজ্য হবে।
All licences issued for the sale of firecrackers have been suspended and further action will be taken on National Green Tribunal's (NGT) directions: Delhi Police pic.twitter.com/BvXXiRad7Y
— ANI (@ANI) November 8, 2020
এই নির্দেশনা প্রকাশিত হওয়ার আগেই ভারতের সিকিম, পশ্চিমবঙ্গ, রাজস্থান এবং দিল্লিতে স্থানীয়ভাবে আতশবাজি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। যদিও, বায়ুমান ভালো এমন রাজ্যগুলোর জন্য আতশবাজির ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা ঐচ্ছিক হিসেবে রেখেছে এনজিটি।
এদিকে, দীপাবলি ভারতের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবগুলোর একটি। দীপাবলি উদযাপনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ আতশবাজি। তাই সে বিষয়টি মাথায় রেখে বায়ুমান ‘মধ্যম’ এমন অঞ্চলগুলোতে দিনে দুই ঘণ্টার জন্য পরিবেশবান্ধব আতশবাজি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে এ ব্যাপারে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে এনডিটিভি’কে জানিয়েছেন, মহারাষ্ট্রে আতশবাজি নিষিদ্ধ করা হচ্ছে না। তবে, আতশবাজি ব্যবহারের ক্ষেত্রে নাগরিকদের সহযোগিতা আহ্বান করা হচ্ছে।
मा०प्रधानमंत्री श्रीनरेन्द्र मोदी जी कृपया एनजीटी द्वारा प्रदूषण के आड़ में दीपावली,छठ के अवसर पर पटाखे पर पूर्ण प्रतिबंध लगाना हिंदू विरोधी भावना को दर्शाता है अतःकृपया आपसे निवेदन है एनजीटी के पूर्व के हिंदू विरोधी क्रियाकलाप को देखते हुए इस संस्था को भंग किया जाए @PMOIndia
— Swami Chakrapani Maharaj (@SwamyChakrapani) November 9, 2020
পাশাপাশি, ভারতের হিন্দু মহাসভার সভাপতি স্বামী চক্রপাণি মহারাজ এক টুইটার বার্তায় জানিয়েছেন, তারা এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে। দীপাবলির সময় আতশবাজির ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা হিন্দু ধর্মীয় মূল্যবোধের ওপর আঘাত বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
আতশবাজি নিষিদ্ধ টপ নিউজ দিল্লি দীপাবলি দ্য ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনাল (এনজিটি) ভারত মহারাষ্ট্র স্বামী চক্রপাণি মহারাজ হিন্দু মহাসভা