Sunday 12 Jan 2025
Sarabangla | Breaking News | Sports | Entertainment

ঈশ্বরী মা ও তার ১৭ সন্তানের গল্প


৩১ আগস্ট ২০১৮ ২১:২২ | আপডেট: ৩১ আগস্ট ২০১৮ ২২:১৯

।। সারাবাংলা ডেস্ক ।।

এ এক ঈশ্বরী মায়ের গল্প। তার ছিল ১৭ জন ঈশ্বর প্রদত্ত সন্তান। নিজের দুটো ছেলে ছিল ওরা রাজপুত্র। তবে এই দেবপুত্র-কন্যাদের জন্য ঈশ্বরী মায়ের প্রাণ আনচান করতো। প্রত্যেকের জন্মদিনে আর বড়দিনে তাদের জন্য পাঠাতেন দারুণ সব উপহার, শুভেচ্ছা কার্ড। আর তাদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে বুকে জড়িয়ে ধরতেন। আর এই ঈশ্বরী মা’টির নাম ডায়ানা। রাজকুমারী ডায়ানা। তাকেই বলা হয় বিশ্বের সবচেয়ে সেরা ঈশ্বরী মা।

বিজ্ঞাপন

তবে ১৯৯৭ সালের ৩১ আগস্টের পর থেকে ওই দেবপুত্র-কন্যারা আর পায় না তাদের ক্রিসমাসের উপহার। জন্মদিনেও কেউ আসে না তাদের জড়িয়ে ধরতে। কারণ ওই দিন ঈশ্বরী মা নিজেই চলে গেছেন ঈশ্বরের কাছে মহাকাশে। কিন্তু এই ধরাধামে তার সেই দেবপুত্র-কন্যারা কেমন আছে? সে খবর নিয়েছিল লন্ডন থেকে প্রকাশিত পত্রিকা দ্য ডেইলি মেইল। পত্রিকাটি জানাচ্ছে- ডায়ানার মৃত্যুর পর সে নিয়েই বাঁধলো বিরাট সংকট। আর শেষ পর্যন্ত তার রেখে যাওয়া দুই কোটি ১০ লাখ পাউন্ড দরের সম্পত্তির কানাকড়িও জুটলো না তাদের ভাগ্যে। হ্যাঁ অলঙ্কাররাজির কিছু কিছু ভাগ তারা পেয়েছে বটে। এদের জন্য তার ‘ইচ্ছাপত্র’ লিখে গিয়েছিলেন ডায়ানা। তাতে ওদের জন্য কী করতে হবে তারও বর্ণনা ছিলো। কিন্তু সে পত্র ডায়ানার সঙ্গেই কবর দিয়ে দেওয়া হয়েছে।

এই শিশুরা সবাই আজ বড় হয়েছে। তাদের নিজেদের অবশ্য কোনো খেদ নেই। তাদের কাছে মা ডায়ানার সঙ্গে সেই উষ্ণতার ছোঁয়ামাখা স্মৃতিই অনেক বেশি বড়… টাকা পয়সার চেয়ে। ১০টি মেয়ে ও ৭টি ছেলে মিলে এই দেবপুত্র-কন্যারা এসেছিল ডায়ানার বন্ধু-সহপাঠী, প্রতিবেশি এমনকি রাজপরিবারের উত্তরাধিকার সূত্রেও।

বিজ্ঞাপন

১৯৯৭ সালের সেই দিনগুলোয় এই ১৭ সন্তানের বয়স ছিলো দুই থেকে ১৫ বছর। তাদের সকলেই আজ ত্রিশের কোটায় কিংবা বেশি বয়সের। কেউ আজ নুড ক্লাবে নেচে পেটের খাবার জোগাচ্ছে… কেউ হয়েছে বড় বিজ্ঞানী, কারও ঠাঁই হয়েছে কোনো এক রাজপরিবারেও।

তাহলে জেনে নেওয়া যাক কে-কোথায়-কীভাবে আছে ইশ্বরী মায়ের সন্তানেরা-

লেডি এডউইনা স্নো, ৩৬

ওয়েস্ট মিন্সটারের ডিউকের মেয়ে এই এডউনা। ডিউক তার ৬৪ বছর বয়সে গত হয়েছেন বছর দুয়েক হলো। আর মৃত্যুর সময়ে রেখে গেছে ৯ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন পাউন্ডের সম্পদ।  এর মধ্যে লন্ডনের সবচেয়ে দামী এলাকায় রয়েছে ৩০০ একর জমি, পাশাপাশি ফ্লিন্টশায়ারে ১৮০০ একরের হকিন ইস্টেট ও চেস্টারের কাছাকাছি ১১ হাজার ৫০০ একরের এলটন ইস্টেট। ওয়েস্ট মিন্সটারের সপ্তম ডিউক হিসেবে আসীন হয়েছেন এডউনার ভাই। আর তিনি ও অপর দুই বোন তামারা ও ভিওলা পেয়েছে ২০ হাজার পাউন্ড করে। এডউইনা এখন কারা সংস্কারকের কাজ করেন। বিয়ে করেছেন টিভি প্রেজেন্টার ড্যান স্নোকে। বছর দশেক আগে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে পাশাপাশি বসেছিলেন দুজন সেখানেই পরিচয়। তারা দুজনে বেশ ভালো সঙ্গী। বিয়ে হয় লিভারপুলে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে। পরে তিন সন্তানের মা-বাবাও হয়েছেন তারা।

এডউইনা ফৌজদারী বিচার আদালতের একজন সরকারি আইনজীবী ও কারা সংস্কারকের কাজ করেন। পড়াশুনার ফাঁকে একবার নেপালের কারাগারে কাজ করেছিলেন, তা সেই থেকেই বিচার ব্যবস্থার ওপর তার ঝোঁক। কারা সংক্রান্ত বিভিন্ন উন্নয়ন ও কল্যাণ প্রকল্পে সহায়তা করেন। লন্ডনের নিউ ফরেস্টে একটি সাত মিলিয়ন পাউন্ডের বাড়িতে থাকেন। তবে বাবার মৃত্যু, মায়ের স্তন ক্যান্সার, আর নিজেরও একটি গর্ভপাতের ঘটনায় শারীরিক ও মানসিকভাবে খুব একটা ভাল নেই এডউইনা।

লেডি অ্যালেক্সান্ড্রা হুপার, ৩৫

প্রিন্স উইলিয়ামের প্রথম প্রেমিকা হিসেবে তাকে চেনে অনেকে। তবে এখন তিনি এফটিআই কনসাল্টিং নামের একটি প্রতিষ্ঠানে সিনিয়র ডাইরেক্টর হিসেবে কাজ করছেন। অক্সফোর্ড থেকে থিওলোজি বিষয়ে পড়াশোনা করে পরে যুক্তরাষ্ট্রের জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিষয়ে একটি ডিগ্রি নিয়েছেন।

আর্ল মাউন্টব্যাটেন  ছিলেন তার প্রোপিতামহ। সুতরাং হ্যামশায়ারের ব্রডল্যান্ডসের উত্তরাধিকারদের তিনিও একজন। এই ব্রডল্যান্ডসে মধুচন্দ্রিমায় গিয়েছিলেন রাণী ও যুবরাজ ফিলিপ। একসময় অ্যালেক্সান্ড্রাকে সবাই প্রিন্স উইলিয়ামের প্রথম বয়সের প্রেমিকা বলেই চিনত। ২০০৬ সালে থমাস হুপারকে বিয়ে করেন। হুপার থার্ড স্পেস লার্নিং নামের একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা। অনলাইনে গণিত শেখানোই এর কাজ। জানা গেছে গেলো মাসে আলেক্সান্দ্রার ছেলে ইনিগোর ধর্মশ্বরপিতা হয়েছেন ৯৭ বছর বয়সের যুবরাজ ফিলিপ।

 

সুসি ক্যাজালেট, ৩৪

নরফোকে ডায়ানার শৈশবের বন্ধু ইসাবেল ডনের মেয়ে এই সুসি। ওর বাবা ধনকুবের ব্যাংকার ভিক্টর ক্যাজালেট। দাদাভাই পিটার ছিলেন রানিমাতার ঘোরদৌড়ের প্রশিক্ষক।

‘ডায়ানা কখনোই ওর জন্মদিনের কথা ভুলে যেতেন না, প্রতিবছরেই কার্ড পাঠাতেন, উপহার পাঠাতেন আর যখনই সুযোগ পেতেন মাঝে মাঝেই ওকে নিয়ে খেতে যেতেন। অসাধারণ এক ইশ্বরী মা ছিলেন তিনি। এখন তিনি নেই তাও বলতে চাই, ডায়ানার সেই মাতৃত্বের ভাবনা টিকে থাকবে চিরকাল,’ ঠিক এভাবেই বলছিলেন সুসির মা ইসাবেল। নিউইয়র্কের মর্যাদাপূর্ণ পারসনস স্কুল অব ডিজাইন থেকে লেখাপড়া শেষ করে লন্ডন ফিরে নিজের ইন্টেরিয়ন ডিজাইন কোম্পানি খুলে এখনও তা চালাচ্ছেন সুসি।

ক্যামিলা শার্লি-বিভান, ৩৩

ওল্ড এটোনিয়ান খামারি রুবেন স্ট্রাকারের মেয়ে এই ক্যামিলা। ওর মা সফি কিম্বাল ছিলেন ডায়ানার স্কুল জীবনের বন্ধু ও ফ্ল্যাটমেট। ক্যামিলা পরে চার্লি শার্লি-বিভানকে বিয়ে করেন। বিভান নর্থাম্বারল্যান্ডের নামকরা ঘোরসওয়ারি। ঘোড়ায় চরে শিকারধর্মী খেলা টাইনডেল হান্ট’র তারকা খেলোয়াড় তিনি।

প্রিন্স ফিলিপ্পোস, ৩২

গ্রিসের রাজা কনস্ট্যানটাইন ও রানি অ্যানি মেরির সবচেয়ে ছোট ছেলে এই ফিলিপ্পোস। পড়াশোনা করেছেন লন্ডন ও ওয়াশিংটনে। এখনো অবিবাহিত। নিউইয়র্কভিত্তিক ওরটেলিয়ান কেপিটাল নামের একটি প্রতিষ্ঠানের ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালিস্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। গ্রিসের ক্রাউন প্রিন্স পাভলোসের প্রতিষ্ঠান এটি। সম্প্রতি এই পাভলোসের ইশ্বরপিতা হয়েছেন প্রিন্স উইলিয়াম।

লেনোরা লোনসডেল, ৩১

ডায়ানার স্কুল বন্ধু লরা লোনডেলের মেয়ে। তিনিও ছিলেন ডায়ানার ফ্ল্যাটমেট। ১১ মাস বয়সি ছেলে লুইসকে হারিয়ে লরা যখন অনেকটাই ভেঙ্গে পড়েন তখন তার সান্ত্বনা হয়ে পাশে ছিলেন ডায়ানা। ডায়ানাকে তিনি পৃথিবীর পরী বলেই ডাকতেন। লেনোরার বাবা যখন এক রুশ মডেল কন্যার প্রেমে পড়েন তখন লরার সঙ্গে তার ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়।  লেরোনা একজন চলচ্চিত্র পরিচালক। তার মুভিগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, বিস্ট, স্পারিং বিলি পাইপার। কানস লায়নস ফিল্ম ফেস্টিভালে এ বছর তার ভয়েস অব আ উইম্যান সেরা নাটকের পুরস্কার জিতেছে।

জ্যাক ওয়ারেন. ৩১

রানির রেসিং ম্যানেজার মাইকেল ওয়ারেনের ছেছে। উইলিয়াম ও হ্যারির ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের একজন এই জ্যাক ওয়ারেন। সপ্তম আর্ল অব কার্নারভানের দৌহিত্রও তিনি। এটন ও লুডগ্রোভ প্রিপারেটরি স্কুলে লেখাপড়া করেছেন।

লেডি মেরি লুইস ওয়েলেসলি, ৩১

ডিউক অব ওয়েলিংটনের মেয়ে ও লেডি জেন ওয়েলেসলির ভাগ্নী এই মেরি লুইস। লেডি জেনের সঙ্গে একবার প্রিন্স চার্লসের বিয়ে হওয়ার কথাও উঠেছিল। মেরি লুইস এখনও অবিবাহিত। পড়েছেন অক্সফোর্ড থেকে ইংরেজি সাহিত্যে। পরে ১৫ শতকের কবিতার ওপর পিএইচডি করেছেন। সুপার মডেল জেমা কিড তার ভ্রাতৃবধূ। আর মেরি লুইসও অন্তত দুইবার নগ্ন ছবিতে পোজ দিয়েছেন। একবার মৎস্যকন্যা বেশে চিত্রশিল্পী হাওয়ার্ড মর্গানের পোর্ট্রেট হিসেবে।

জর্জ ফ্রোস্ট, ৩০

এটন ও নিউক্যাসলে পড়াশুনা করেছেন এই প্রয়াত টিভি উপস্থাপক ডেভিড ফ্রোস্টের ছেছে জর্জ। জটিল হৃদরোগের নির্নয়ে ন্যাশনাল টেস্টিং সার্ভিস বানিয়ে নাম ও অর্থ দুটিই কামিয়েছেন। মা লেডি ক্যারিনা ডিউক অব নর্থফোক-এর বোন। তবে বরাবরই একটু চুপচাপ এই জর্জ ফ্রোস্ট পরিবারের এই আভিজাত্যে বিশেষ আগ্রহী নন।

বেনজামিন স্যামুয়েল, ২৯

প্রিন্সেস ডায়ানার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও জুলিয়া স্যামুয়েলের ছেলে বেনজামিন স্যামুয়েল। জুলিয়া স্যামুয়েল পেশায় একজন থেরাপিস্ট এবং চাইল্ড বিরেইভমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা, সেখানে সন্তানের অকাল মৃত্যুতে বিমর্ষ ব্যক্তিদের কাউন্সেলিং করা হয়। তার বাবা মিশেল স্যামুয়েল।

ওয়েস্টমিনস্টার ও অক্সফোর্ড থেকে লেখাপড়া করেছেন বেনজামিন স্যামুয়েল। বর্তমানে ইগার্টন শহরে মেফেয়ার-ভিত্তিক বিনিয়োগ ফান্ডে ২০ বিলিয়ন সম্পদের মালিক।

এডওয়ার্ড ডাইনপ্যাট্রিক, ২৯

ডিউক অব কেন্টের পৌপুত্র এডওয়ার্ড ডাইনপ্যাট্রিক উত্তরাধিকার সূত্রে এই পদবী গ্রহণ করবেন। এটোন ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ালেখা শেষ করে এডওয়ার্ড পেশায় একজন অর্থনৈতিক বিশ্লষক, যাকে রাজপরিবারের সবচেয়ে মেধাবী বলেও মনে করা হয়।

তার মা সিলভিয়া টমাসেলি একজন কেব্রিজ ডন এবং তার বাবা আর্ল অব সেন্ট অ্যান্ড্রিউস পররাষ্ট্র দফতরে কাজ করেন। এডওয়ার্ড ডাইনপ্যাট্রিক বলা হয় ব্রিটেনের সবচেয়ে সুযোগ্য পাত্র।

জ্যাক বার্থোলোমিউ, ২৮

একসময় ডায়ানার সঙ্গে একই ভবনে বসবাস করেছেন, তাছাড়া শহরের সবচেয়ে জাকজমকপূর্ণ পার্টিগুলোর অর্গানাইজার ক্যারোলিন প্রাইড ও তার স্বামী উইলিয়াম বার্থোলোমিউয়ের ছেলে জ্যাক বার্থোলোমিউ। পাবলিক স্কুলে লেখা-পড়া শেষ করে কিছুদিন বারে কাজ করেন পরে তিনি মদের ব্যবসা শুরু করেন। ইজেবি নামে তার একটি মদের ব্যবসা আছে যেটা যুক্তরাজ্যের হাডসডন ও হার্টফোর্ডশায়ারে খুবই জনপ্রিয়।

অ্যান্টোনিয়া ট্রাউয়ার, ২৮

রানির আনুষ্ঠানিক দেহরক্ষী বাহিনীর সদস্য ও নরফোক স্কয়ারের যোদ্ধা এবং ১১তম লর্ড সাফিল্ড-এর নাতি অ্যান্টোনিয়া ট্রাউয়ার। তার মা ছিলেন ডায়ানার স্কুলের বান্ধবী।

ব্রিস্টল ইউনিভার্সিটি থেকে ক্যানসার বায়োলজি ও রোগ-প্রতিরোধ বিদ্যায় লেখাপড়া শেষ করেছেন অ্যান্টোনিও। ২০১৬  সালে অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার অ্যাডওয়ার্ড টাওয়ারকে বিয়ে করেছেন। বর্তমানে তিনি একটি বায়োটেক ফার্মে ওজন ও স্বাস্থ্য বিষয়ে কাজ করছেন।

জ্যাক ফকনার, ২৭

ডায়নার অারেক স্কুলের বন্ধু ইজি ম্যাকডোয়েলের মেয়ে ফকনার সে কর্নেল সাইমন ফকনারকে বিয়ে করেছেন।

অ্যান্টোনিয়া হ্যারিংটন, ২৬

জনাথন হ্যারিংটন ও ‍সুসান ফেন্সউইকের মেয়ে অ্যান্টিনিয়ার হ্যারিংটন। সে বর্তমানে ইনার লন্ডন প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক ও দক্ষ অশ্বারোহী।

ডেইজি সোয়েমস, ২৬

উইনস্টন চার্চিলের নাতনী ডেইজি সোয়েমস। মেধাবী ও সাহসী হিসেবে তার খ্যাতি রয়েছে। ডেইজি ঘোড়ায় চড়তে ভালোবাসেন। কেনিয়াতে হর্স সাফারি গাইডের ওপর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।

ডোমেনিকা লউসন, ২৩

সংবাদপত্রের সাবেক সম্পাদক ও কলামিস্ট ডমিনিক লউসনের ও তার স্ত্রী রোজা মঙ্কটনের কনিষ্ঠ কন্যা ডোমেনিকা লউসন।

১৯৯৫ সালে ডোমেনিকা লউসন ডন সিনড্রোম নামে একটি বিরল রোগ নিয়ে জন্মগ্রহণ করেন। এরপরই ডায়ানা তার ধর্ম মা হওয়ার ঘোষণা দেন। পরবর্তীকালে রোজা ডায়ানার খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়েছিলেন।

ডোমেনিকা ক্যাটারিং কোর্স সম্পন্ন করার পর ব্রাইটন ভিত্তিক ক্যাটারিং প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান টিম ডোমেনিকাতে কাজ করেছেন।

সারাবাংলা/এমআই/এমএম

বিজ্ঞাপন

ভ্যাট: বাজারে নতুন আরেক আতঙ্ক
১২ জানুয়ারি ২০২৫ ১৬:২৬

দেশে এইচএমপিভি শনাক্ত
১২ জানুয়ারি ২০২৫ ১৬:১৯

রঙ্গ ভরা বিপিএল
১২ জানুয়ারি ২০২৫ ১৬:১৫

আরো

সম্পর্কিত খবর