‘মায়ের জন্যই হয়েছিলাম কণ্ঠযোদ্ধা’
২৩ ডিসেম্বর ২০২১ ১৭:০৯ | আপডেট: ২৩ ডিসেম্বর ২০২১ ২০:১০
তিমির নন্দী – একজন শব্দসৈনিক, সঙ্গীতশিল্পী, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক। দীর্ঘ পাঁচ দশক ধরে বাংলা গানের জগতে পদচারনা তার। সেই কিশোর বয়স থেকেই এখনো আলোকিত করে চলেছেন দেশের সঙ্গীতাঙ্গনকে।
মাত্র তিন বছর বয়সেই নিজে নিজে তবলা বাজাতে শেখেন তিনি। ১৯৬৯ সালেই সুযোগ পান বেতার ও টেলিভিশনে গান করার। তার কিছুদিন পরেই শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। তিমির নন্দীও জড়িয়ে যান যুদ্ধে। তবে, রণক্ষেত্রে অস্ত্র হাতে নয়, কণ্ঠ নিয়েই এই শিল্পী যোগ দিয়েছিলেন ‘স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে’। হয়ে উঠেছিলেন একজন কণ্ঠযোদ্ধা।
১৯৭৩ সালে সংগীত কলেজের ছাত্র থাকা অবস্থায় তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন সরকারের বৃত্তি পেয়ে রাশিয়া থেকে মিউজিকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনিই বাংলাদেশী প্রথম শিল্পী, যিনি ইউরোপ থেকে সংগীতে মাস্টার্স করেছেন।
যুদ্ধের পরও কাজ করছেন দেশের গান নিয়ে, দেশের জন্য। ২০১২ সালে লন্ডন অলিম্পিকে ব্যবহারের জন্য তৈরি করেছেন জাতীয় সংগীতের আন্তর্জাতিক স্বরলিপি।
সারাবাংলার আজকের কথোপকথনে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের এই শব্দসৈনিক শোনালেন তার পথচলা ও ৭১’র সেই দিনগুলির স্মৃতিকথা…
https://youtu.be/JREJgocoQiU
আরও দেখুন–
- এখনো ‘আন্দুভাই’ ডাক শুনি…
- দোয়েলের ‘চন্দ্রাবতী’ হয়ে ওঠা…
- আমরাই শ্রোতাদের কান তৈরি করি: সিঁথি
- একজন নীল হুরেজাহানের উত্থানের গল্প…
- সাধারণ শ্রোতারাই আমার আপনজন: সন্দীপন
- নারী মানেই ত্যাগ, এটাই সত্য: ফারজানা চুমকি
- একজন উর্মি নুসরাত ও তার এগিয়ে যাওয়ার গল্প
- মন সায় না দিলে সে কাজ একদমই করি না: ছন্দা
- স্বাধীন বাংলার প্রথম গান তৈরি হয়েছিল ১৫ মিনিটে
- শফি মন্ডল: আদ্যোপান্ত এক বাউলের পথচলার গল্প…
- আমি কোনো জাতীয় পুরস্কার পাইনি: রফিকুল আলম
- দিনের পর দিন সেবা করেছেন যুদ্ধাহত মুক্তিসেনাদের…
- স্বপ্নীল সজীব: সুমধুর কণ্ঠ আর গায়কির তরুণ এক শিল্পী…
- দেশের ১ম আন্তর্জাতিক নারী ধারাভাষ্যকারের এগিয়ে যাওয়ার গল্প
সারাবাংলা/এএসজি
কথোপকথন কথোপকথনে ৭১'র দিনগুলি টপ নিউজ তিমির নন্দী মুক্তিযুদ্ধ সারাবাংলা কথোপকথন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র